টক্সিন- টক্সিন অর্থ বিষ। মানব দেহে যে টক্সিন থাকে সেগুলো আসলে ক্ষতিকারক বা বিষাক্ত কোন পদার্থ। এগুলো বাহিরের পরিবেশ থেকে আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। বিভিন্ন ভাবে মানব দেহে টক্সিন প্রবেশ করতে পারে। যেমনঃ
১. খাবারের মাধ্যমে
২. শ্বাস প্রশ্বাস এর মাধ্যমে বিভিন্ন ভারী ধাতু গ্রহন করলে
৩. ধুমপান বা মদ্যপানের মাধ্যমে
৪. কলকারখানা বা গাড়ির জ¦ালানি ধোয়ার মাধ্যমে
৫. রেডিয়েশনের মাধ্যমে
৬. কীটনাশক ব্যবহার করা ফলমূল বা শাক সবজি খেলে।
এসব টক্সিন পদার্থ আমাদের শরীরে থাকলে এর বিভিন্ন পাশর্^ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। যার ফলে স্বাভাবিক জীবন যাত্রা ব্যাহত হয়। মানব শরীর থেকে টক্সিন বের করে ফেলার প্রক্রিয়াকে বলে ডিটক্সিসিফিকেশন। টক্সিন পদার্থ থাকে মূলত রক্তে তাই ডিটক্সিফিকেশন এর অর্থ রক্ত পরিস্কার করা। রক্ত থেকে দুষিত পদার্থ দুর করার মাধ্যমে এটি করা হয়। কিডনি, অন্ত্র, ফুসফুস এবং ত্বকের মাধ্যমেও আমাদের শরীর বিষাক্ততা দুর করে। কিন্তু যখন এই অঙ্গ গুলো সঠিক ভাবে কাজ না কওে তখন রক্ত থেকে ডিটক্সিফিকেশন হয় না এবং শরীরে এর বিরুপ প্রভাব পড়ে।
Product Code (SKU): 232311
Brand: Zamans Dairy
Tk.400
In Stock (50 copies available)
* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন
টক্সিন- টক্সিন অর্থ বিষ। মানব দেহে যে টক্সিন থাকে সেগুলো আসলে ক্ষতিকারক বা বিষাক্ত কোন পদার্থ। এগুলো বাহিরের পরিবেশ থেকে আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। বিভিন্ন ভাবে মানব দেহে টক্সিন প্রবেশ করতে পারে। যেমনঃ
https://youtu.be/yjLGcvX5en4?si=OkS1nS0TexNUCu2Q
১. খাবারের মাধ্যমে
২. শ্বাস প্রশ্বাস এর মাধ্যমে বিভিন্ন ভারী ধাতু গ্রহন করলে
৩. ধুমপান বা মদ্যপানের মাধ্যমে
৪. কলকারখানা বা গাড়ির জ¦ালানি ধোয়ার মাধ্যমে
৫. রেডিয়েশনের মাধ্যমে
৬. কীটনাশক ব্যবহার করা ফলমূল বা শাক সবজি খেলে।
এসব টক্সিন পদার্থ আমাদের শরীরে থাকলে এর বিভিন্ন পাশর্^ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। যার ফলে স্বাভাবিক জীবন যাত্রা ব্যাহত হয়। মানব শরীর থেকে টক্সিন বের করে ফেলার প্রক্রিয়াকে বলে ডিটক্সিসিফিকেশন। টক্সিন পদার্থ থাকে মূলত রক্তে তাই ডিটক্সিফিকেশন এর অর্থ রক্ত পরিস্কার করা। রক্ত থেকে দুষিত পদার্থ দুর করার মাধ্যমে এটি করা হয়। কিডনি, অন্ত্র, ফুসফুস এবং ত্বকের মাধ্যমেও আমাদের শরীর বিষাক্ততা দুর করে। কিন্তু যখন এই অঙ্গ গুলো সঠিক ভাবে কাজ না কওে তখন রক্ত থেকে ডিটক্সিফিকেশন হয় না এবং শরীরে এর বিরুপ প্রভাব পড়ে।
কিভাবে বুঝবেন
আপনার শরীরে
টক্সিন বেড়ে
গেছে?
১. কোষ্ঠকাঠিন্য
: নিয়মিত
মল ত্যাগের ফলে
আমাদের শরীর থেকে
বিভিন্ন টক্সিন
বের হয়। মল
ত্যাগ যদি নিয়মিত
না হয় তবে
বুঝতে হবে শরীরে
টক্সিন জমা হচ্ছে।
২.
ওজন বেড়ে যাওয়া :
কিছুই খাচ্ছেন না
অথচ হুহু করে
ওজন বেরেই চলছে
তাহলে বুঝতে হবে
শরীরে টক্সিন আছে।সাধারনত
ফাস্টফুড, চিনি
যুক্ত খাবার, ক্যানবন্দি
খাবার, জাংক ফুড
অতিরিক্ত খেলে
এক সময় এভাবে
ওজন বেড়ে যাওয়ার
ঘটনা ঘটতে পারে
।
৩. অল্পতেই ক্লান্তি
: প্রতিদিনের কাজ
কর্ম করতেই হাপিয়ে
উঠছেন।অফিস থেকে
বাসায় ফিরে বিছানায়
গা এলিয়ে দিয়ে
আর উঠতে ইচ্ছা
করছে না।তাহলে বুঝবেন
টক্সিনের মাত্রা
বেড়ে গেছে ।
৪.
চর্ম রোগ : শরীরে
প্রবেশ করা বিভিন্ন
টক্সিন যখন অন্ত্র
বা লিভার বের
করতে পারে না
তখন সেই টক্সিন
বের করার দায়িত্ব
নেয় ত্বক।আর এর
ফলেই ত্বকে দেখা
দেয় বিভিন্ন চর্ম
রোগ জেমনঃ ফোঁড়া
বা র্যাশ।
৫. মাথা ব্যাথা
: অনেক সময় টক্সিনের
জন্য মাথা ব্যাথা
অর্থাৎ মাইগ্রেনের সমস্যাও
দেখা দিতে পাথা
৬. পেশিতে ব্যাথা
: কোন চোট লাগেনি
অথচ বিভিন্ন পেশিতে
ব্যাথা শরীরে টক্সিন
বেড়ে যাওয়ার লক্ষন।
৭. শরীরের তাপমাত্রা
বেড়ে যাওয়া ও
প্রচুর ঘাম হওয়া
: শরীরে যখন অতিরিক্ত
টক্সিন জমে যায়
তখন তা রক্তের
মাধ্যমে কিডনিতে
যায়।কিডনি সেই
টক্সিন মিশ্রিত রক্ত
পরিশোধন করতে
অতিরিক্ত কাজ
করে যার ফলে
শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে
যায় ও প্রচুর
ঘাম হয়।
৮. নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ
: প্রসেসড ফুড
খাওয়ার ফলে শরীরে
অতিরিক্ত শর্করা
জমে যায় ফলে
তৈরি হয় ক্ষতিকারক
ব্যাকটেরিয়া যা
অন্ত্রে তো
বটেই বাসা বাধে
মুখের ভিতরেও যার
কারনে মুখে হয়
দুর্গন্ধ ।
৯. অনিদ্রা : আপনার
যদি রাতে ঘুম
না হয় অর্থাৎ
আপনি যদি অনিদ্রায়
ভোগেন তাহলে বুঝবেন
আপনার শরীরে টক্সিন
বেড়ে গেছে ।
১০. পেটে অতিরিক্ত
মেদ জমা : শরীরে
টক্সিনের মাত্রা
বেড়ে গেলে গ্লুকোজের
লেভেল ঠিক থাকে
না এর সাথে
কোলেস্টেরল সঠিক
ভাবে কাজে লাগে
না ফলে পেটে
মেদ জমে যায়
।
প্রাকৃতিক উপায়ে যেভাবে শরীর কে টক্সিন মুক্ত করবেনঃ
১. নিয়মিত গ্রীন
টি পান করতে
পারেন টক্সিন কমানোর
জন্য।
২. মাইক্রো ওয়েভ
ওভেন ব্যবহার কমিয়ে
ফেলা কারন এতে
খাবারে টক্সিন প্রবেশ
করে।
৩. প্রচুর পরিমানে
পানি পান করতে
হবে এতে মুত্রের
মাধ্যমে শরীর
থেকে টক্সিন বের
হবে।
৪. থালা বাসন
ধোয়ার সাবান বা
ডিটারজেন্টে টক্সিন
আছে কিনা তা
জানতে হবে।
৫. নিয়মিত ডিটক্স
ওয়াটার পান করতে
পারেন এটা শরীর
থেকে টক্সিন বের
করার হার বাড়ায়।
৬. একই তেলে
দুবার রান্না করা
যাবে না কারন
এতে তেল অক্সিডাইজড
হয়ে যায় এবং
টক্সিনে রুপান্তরিত
হয় ।
৭.
বাজারে যেসব এয়ার
ফ্রেশনার বা
সুগন্ধি মোম
পাওয়া যায় এগুলোতে
টক্সিন থাকে তাই
এসব ব্যবহার না
করা ।
৮. কাঁচা শাক
সবজি বা ফলমূল
ভালো করে ধুয়ে
তারপর রান্না করা
বা খাওয়া। যাতে
এগুলোতে কোন
টক্সিন থাকলে তা
বের হয়ে যায়।
0 average based on 0 reviews.
Questions not available